সাম্প্রতিক সময়ের ভালোলাগা কবিতা, শীলা বিশ্বাসের – ‘নির্বাচিত শূন্য’

 

সমরেন্দ্র বিশ্বাস

---------------------------------------

কবিতার কাছে সমর্পিতপ্রাণ যে কবি, একমাত্র সেইই হৃৎপিন্ডকে কবিতার মতো বুকে রেখে বিচরণ করতে পারে। এই কবি তাই অনায়াসে বলতে পারে -‘কয়লা খনিতে যাওয়ার আগে যেভাবে মুনিয়া রাখি হাতে সেভাবেই হৃৎপিন্ড খুলে হাতে নিতে জানা চাই।’

কবি শীলা বিশ্বাসের জন্ম ১৯৭২, পেশায় সরকারী আধিকারিক। শূন্য দশকে লেখালিখির শুরু হলেও বইপ্রকাশকে যদি কবিতার রাস্তার মাইলস্টোন ধরা যায়, তাহলে লেখালেখির রাস্তায় তার পথচলাটা খুব বেশী দিনের নয়। প্রথম কাব্যগ্রন্থ বেরিয়েছিল ২০১৪তে। চতুর্থ কাব্যগ্রন্থ বেরিয়েছে ২০২০ কোলকাতা বইমেলায় – এই অল্প সময়ের মধ্যেই শীলা পেরিয়ে এসেছে অনেক অনেক মাইল, তার লেখার ঝুলিতে জমা হয়েছে নানা কিসিমের ফুল, কারুময় কলম আর ম্যাজিক রুমাল। কবির নিয়মিত পথচলার এই অভিজ্ঞতাই তাকে শিখিয়েছে রাস্তা বদলাতে। এই অভিজ্ঞতাই তাকে পথের বাঁকবদল করতে সাহায্য করেছে। পুরোনো রীতিকে পেছনে রেখে নতুন রাস্তায় শীলার এই কবিতা ভ্রমণ, যা কিনা তার চতুর্থ কাব্যগ্রন্থতে ভীষন স্পষ্ট।

আমার হাতে শীলা বিশ্বাসের চতুর্থ কাব্যগ্রন্থ – ‘নির্বাচিত শূন্য’। প্রকাশক – ‘সুতরাং’, এর আয়োজক আমাদের ভাতৃপ্রতিম সঞ্জয় ঋষি। এবার বইমেলায় এই ‘নির্বাচিত শূন্য’ সিরিজের আরো অনেকগুলো বই বেরিয়েছে; প্রকাশকের তরফে এখানে কবি ও সিরিজ বিষয়ক কিছু ভূমিকা থাকলে ভালো হতো। আমি শীলার কবিতার পুরোণো পাঠক, তাই উৎসাহ নিয়েই ৬৪ পাতার এই বইটা অনায়াসে পড়ে ফেলেছি। বেশ বেশ ভালো লেগেছে বইটা। আমার পাঠপ্রতিক্রিয়া বিবরণ ও আমার ভালোলাগার কিছু নিদর্শন এই আলোচনায় তাই তুলে রাখতে চাই।

মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে এই বইএর ছড়িয়ে ছিটিয়ে কিছু ভালোলাগা লাইন তুলে আনা যাক । যেমন-
‘মেঘ আসে দানো খুব’।[ঘোর]

‘দুটো সাদা ঘোড়া মিলিয়ে যায় ঢেউ হয়ে’। [ অমলতাস]

‘জলের আলপনায় কে করে ঈশ্বরের আবাহন।’ বা ‘সম্পর্কের মধ্যকার নন্দন তত্ত্বগুলিতে চোরা উজান ভাটায় ফুটে থাকে ক্যান্ডিফ্লস।’ [কোমল রূপভেদগুলি]

‘ইন্দ্রজালের ধোঁয়ায় পাথর ভেঙে জলে নাকি খুঁড়োর কলে আটকে আছি’।[আফিমঘটিত]

‘ভাঙাচোরা জীবনে রাত্রির বুকে মেসোপটেমিয়া আর নীলনদ ফুটিয়ে তুলতে কয়েকঘন্টা মাত্র’। [কথা ও কাথায়(১)]

‘গুহামানব লেখে হায়ারোগ্লিফিক এ শরীর দেয়ালে’। [ আত্মরতির ঝুমুর]
কিংবা
‘বৃন্তচ্যুত ফুল হস্তিনী রাগে উল্কিসনেট গাঁথে’ [‘বৃন্তচ্যুত ফুল হস্তিনী রাগে / ই ]

ভারী সুন্দর তার কবিতার কল্পনা ও চিত্রকল্প। ভাষাতেও অনন্য। তার বিভিন্ন কবিতায় পরাবাস্তবতা ও যাদুবাস্তবতার প্রয়োগ!

বইটার ধারাবাহিক একটা সমীক্ষা করা যাক। এই বইএর কবিতাগুলোকে তিনটি পরিচ্ছেদে ভাগ করা হয়েছে। যথাক্রমে, ‘মিয়াঁওনামা’, ‘সম্পাদ্য’ ও ‘স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছায়াছবি’।

‘মিয়াঁওনামা’ পরিচ্ছেদের কবিতাগুলোতে বিড়ালের উপস্থিতি বারবার – যেন বিড়ালটি তার দিনযাপন, তার বিপদ সংকেত, তার অনুরাগ, তার জীবন ও মৃত্যু। প্রসঙ্গক্রমে মনে পরে যাবে বিজ্ঞানী শ্রয়েডিংগারের বিড়ালের কথা, যে দ্বৈত্ব সম্ভবনা নিয়ে বন্ধ খাঁচায় আটকে থাকে – একদিকে জীবন, অন্য দিকে মৃত্যু। জীবনের সফরে একদিকে আলো , অন্যদিকে কৃষ্ণগহ্বরের অন্ধকার। তার ‘ভিতরবিড়ালী(১)’ কবিতায় ‘ভাবনার ক্লোরোফিল দৃশ্য বোনে উল ও কাঁটায়।’ যখন নিজের বিবেক নিজের কন্ট্রোলে থাকে না, তখন যে পরিস্থিতি তৈরী হয়, তা বোঝাতে গিয়ে শীলা লেখে ‘সত্যি উপলব্দ্ধি শেষ পর্যন্ত মিথ্যে হতে চেয়ে এক গৃহত্যাগী বিড়ালী হয়ে যায়।’ -‘ভিতরবিড়ালী(৪)’। যেন জটিল এক ধাঁধার মধ্য দিয়ে সময়কে পার করিয়ে নেয়া! এই পর্বেই কবি লেখেন – ‘থাবা ছুঁড়ে ছুঁড়ে আরাম খোঁজে যে সকল বিড়ালী আমি তাদের দলে নাম লিখিয়েছি।…… স্মৃতি জন্ম ঘুরে নিশ্চুপ বসে থাকি আরাম কেদারায়। …… ভালোবাসা পেলে মুড়ে রাখি তীক্ষ্ণ বিষ নখ। …… ছল বুঝে গেলে আমিও চেরা জিব হতে জানি’ [সম্পর্কের মুদ্রাদোষ]। শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘সুখের অত্যন্ত কাছে বসে আছে অসুস্থ বিড়াল/ পশমের অন্তর্গত হয়ে আছে অসুস্থ বিড়াল’ এর অনুসঙ্গ মনে পড়ে যায়। এই ‘বিড়াল’কে অন্তরে ধরে রাখা, তার লালন পালন শীলার অত্যন্ত প্রিয় বিষয়!

কবিতাগুলোর দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ – ‘সম্পাদ্য’, সংকলনের বেশীর ভাগ কবিতাই এই অংশে রয়েছে। এর থেকে কিছু কিছু কবিতা তুলে ধরে আলোচনা করা যাক।

এখানকার প্রথম কবিতা ‘ তবু একবার’ – অবশ্যই খুব সুন্দর কবিতাটা। বাক্যে বাক্যে চিত্রকল্পের প্রবাহ। কবিতা বক্তব্যধর্মী, যা কিনা মনে করিয়ে দেয়, জীবনের উদ্দেশ্য, তাকে অনুসন্ধানের কথা।

সমস্যা সংকুল বিপদজনক সময়ের কথা বলতে গিয়ে লেখা হয় ‘জেব্রা ক্রসিং’ কবিতা – অসম্ভব ভালো এই কবিতাটা । এর প্রথম লাইনটা ‘সংকটের সন্ধিক্ষণগুলোতে কোন জেব্রা ক্রসিং থাকে না’, বিপদকে তুচ্ছ করে ঝাঁপ দিয়ে কাজে নামার সময় জেব্রা ক্রসিং এর সাদাকালো দাগ গৌন হয়ে যায়।

কবিতার শিরোনাম ‘দেজা ভু’- ফরাসী শব্দ – এটা ব্যক্তিগত অনুভবের কবিতা। ‘পাথুরে চার্চ ও হৃদয়ের ভাষা’ কবিতায় বর্ণিত দৃশ্যের পরম্পরা আমাদের নিয়ে যায় মায়াময় অতীতে। জব চার্ণক থেকে লেডি ক্যানিং। তারপর কবির সামনে “ – ‘দ্য লাস্ট সাপার’ থেকে জুডাস নেমে এসে যীশুর প্রার্থনায় বসে। কাচের বাক্স থেকে লর্ড ওয়ারেন হেস্টিংসের শূণ্য চেয়ারটি বুঝি মাঝে মাঝে দুলে ওঠে।” – একবিংশ শতাব্দীতে বসে ওয়ারেন হেস্টিংসের দোদ্যুল্যমান শূণ্য চেয়ার দেখা- যাদুবাস্তবতার সুন্দর উদাহরণ।

কবিতার প্রকাশভঙ্গীতে ‘প্রত্যক্ষদর্শী’ সুন্দর কবিতা, যদিও কবি বলেছেন যে ১৯৭১ সালটা শাপগ্রস্থ, যার দায় পরের প্রজন্ম বহন করছে! শুধুই কি অভিশাপ? কোন কোন পাঠক প্রশ্ন করতেই পারে, ওই শাপগ্রস্থ সময়ের কিছু কিছু জন-আন্দোলন ও তার সৎ অভীপ্সাগুলো কি করে কবির নজর এড়িয়ে যায়?

‘পদকর্তা’ কবিতাটাও একটা সার্থক কবিতা। ‘জেনে রাখুন অ্যান্টি-ভ্যাকসিন চালু করেও কবীর লোরকা নির্মূল করা যায় না’- চিরকালীন কবিতার স্বপক্ষে দাঁড়িয়ে কবির এই উচ্চারণ আমাদেরকে অনুপ্রণিত করে। ‘কোরালচিত্র ভাষ্য’ কবিতাতে কবির বোধ ও ইমাজিনেশনের ক্ষমতাকে ব্যক্ত করতে গিয়ে লেখা হয় –‘যেদিন জলের ভেতর জেগে থাকা মরুভূমি অনুভব করতে শিখে যাবে সেদিন থেকে তুমিও কবি।’

‘বিনোদিনী কাগজের নৌকা’- একটা স্মৃতিমেদুরতার কবিতা। এই কবিতা পড়তে পড়তে মন চলে যায় পুরোণো সেইসব স্কুল বেলায়, মনে ভেসে ওঠে বৃষ্টি ভেজা স্কুল ইউনিফর্ম। ‘বৃষ্টিজাতক আপনি জানেন কাগজের নৌকা কেন উল্টে যায়? অশ্রু নদীর ঢেউয়ে ভিজে যাওয়া কাগজ, প্রেম, সম্পর্ক কিভাবে রিসাইকেল হয় ঝিমঝিম লগ্নে?’- মনে হয় স্মৃতির জানালায় বসে বসে শীলা পুরোণো দিনের বৃষ্টিতে ভিজছে!

‘বহুমুখী’, ‘ঘোর’, ‘মাটির গাড়ি’, ‘গাছ ভাষা,’ ‘প্যারাগ্লাইডিং’ … ইত্যাদি ভালো ভালো কবিতা। এগুলোর পাশে ‘মিল অমিলের ফারাক’ রিপোর্টাজ ধর্মী লেখা, কাহিনী আছে, কিন্তু কবিতা হিসেবে টানে না।

‘আউট অফ রীচ’ রিপোর্টাজ ধর্মী কবিতা হলেও তার অন্তর্নিহিত বক্তব্য মনকে ছুঁয়ে যায়, একই ছাদের তলায় পৃথিবীর মানুষেরা আজ একে অন্যের থেকে বিচ্ছন্ন। কাছে থেকেও ‘আমরা সকলেই আউট অফ রীচ’; এ আক্ষেপ শীলা বিশ্বাসের একার নয়, এই অসামাজিক আক্ষেপের সঙ্গে গলা মিলিয়েছিলো হেমন্তের অরণ্যচারী আরো এক শক্তিমান কবি –‘আমরা ক্রমশই একে অপরের কাছ থেকে দূরে চলে যাচ্ছি’! অবশ্যই শীলার পর্যবেক্ষণ ও সংবেদনাকে স্বাগত জানাই।

ভালো কবিতা, প্রজ্ঞানের কবিতা ‘বহুমুখী’- এতে কবি বলে, ‘আমি কি ঠিক জানি কোন রাস্তা কোন দিকে যায়! সব রাস্তাই রোমে যায় কি?’ – বুঝতে পারি কবির আত্মমন্থন। হাজারটা ভুলভুলাইয়া রাস্তার মধ্যে সঠিক রাস্তা চিনে নেয়া বড় জরুরী – কারণ আমাদের জীবনটা সংক্ষিপ্ত।

আরো একটা ছোট্ট কবিতা, ‘প্রান্তরের আলোকচিত্রী’ পুরোটাই উদ্ধৃত করছি – ‘এক অরণ্য সন্ধ্যায় ঘুমন্ত নদীর বুকে চাঁদ নির্ভার ভাসে। দৃশ্য কুড়িয়ে ফেরে প্রান্তরের আলোকচিত্রী। নৌকাযোনিতে ঢুকে যায় মহাজাগতিক শিশ্ন।’ অতি সংক্ষেপে এতো সুন্দর প্রাকৃতিক বর্ণনা, ভাবাই যায় না।

‘সম্পাদ্য’ পর্বের শেষ কয়েকটা কবিতা রতিকথার চমৎকার কাব্যকথা। যা অনায়াসেই পাঠকের আবেগের নিশিযাপন। যেমন বাস্তু ঘুঘু কবিতায় – ‘যোনীবন্দরে তুলে দিয়ে দিঘল মাস্তুল লেখো নাম সাদা পালে’; অথবা ‘জিহ্বার নীচে জলসেচ গ্রন্থি খুলে দেয় সোহাগ পুকুর’ [‘বৃন্তচ্যুত ফুল হস্তিনী রাগে / আ] ।

কবিতা তো শব্দচিত্র। তাতে থাকে ছন্দ, বর্ণনা, মিথ, কল্পনা, জীবন লব্দ্ধ অভিজ্ঞতা, এমনি বহু কিছু উপকরণ। কিভাবে কবিতা পরিবেশিত হবে, তাতেই কবির পরিচয়। ছন্দবর্জিত গদ্য ঢঙ্গে লেখা পুরো এই বইটাই। শীলা বিশ্বাসের ‘নির্বাচিত শূন্য’র বিশেষত্ব কবিতার মধ্যে পরাবাস্তবতার সম্মোহন। যা কিনা স্বপ্ন ও জাগরণের মধ্যে যে বিরোধ , তার একটা সমন্বয়মূলক রূপায়ণ। কবিতায় উঠে আসে যাদুবাস্তবতার অনুসঙ্গ। কবিতার কল্পনা, আঙ্গিক ও ভাষায় প্রায়শই তিনি এই যাদুবাস্তবতা ও পরাবাস্তবতাকেই আঁকড়ে ধরেছেন। এক্ষেত্রে তার নির্মাণ কোথাও কোথাও আধুনিককে অতিক্রম করে হেঁটেছে উত্তর আধুনিকের দিকে। এখানেই কবির নির্মাণ পুরোনো গ্রন্থগুলোর থেকে অনেকটাই স্বতন্ত্র, সমগ্র কবিতার বইটাই সম্পূর্ণ ভিন্ন মেজাজে লেখা, যা কিনা তার লেখার রাস্তা বদলকেই মনে করিয়ে দেয়; যে কথাটা লেখার ভূমিকাতেই বলা আছে।

‘নির্বাচিত শূন্য’ কাব্যগ্রন্থের তৃতীয় পরিচ্ছেদের শিরোনাম ‘স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছায়াছবি’। ক, খ, গ, ঘ ইত্যাদি শিরোনামে মাত্র নয়টি কবিতা আছে এই পর্বে। অনুভবের ক্যামেরার ছোট ছোট শটে একটা ছায়াছবি নির্মিত হয়, এখানেও লেখক চিত্রকল্প আশ্রয়ী। এতেও পরাবাস্তবতা, যাদুবাস্তবতার সুন্দর ব্যবহার। সময় , সমাজ, প্রকৃতি, জীবন ও যৌনতা বিষয় হিসেবে আসে। উদাহরণ হিসেবে কবির কিছু কবিতার লাইন তুলে দেই, যাতে পাঠকেরা শীলা বিশ্বাসের কবিতাকে নিজের অনুভবে উপলব্ধ করে নিতে পারে।

কবিতা-
ক) ‘তোমার বুকের রোমকূপ থেকে গাছ জন্মাচ্ছে আর আমি ছুটে যাচ্ছি এক একটা গাছের দিকে’।

গ) ‘আমার শরীরের মধ্যে মৃগয়া জেগে উঠলে নতুন ম্যাজিকে মৃতকথারা বেঁচে উঠে সঙ্গম করে । …… সঙ্গম প্রতিবার শরীরকে নতুন মায়াবী কোন জন্মের দিকে ছুঁড়ে দেয় যেখান থেকে কথারা ছড়িয়ে পড়ে নিউটনের অপ্রকাশিত চতুর্থ সূত্রের সন্ধানে’।

ঙ ) ‘নিঃসঙ্গতায় শুধু একটা জানালা হয়ে উঠতে পারে মানবিক। …… দূরগামী দৃষ্টিতে সহজেই পড়ে নেওয়া যায় পতন ও নিঃসঙ্গতার সেনসেক্স’।

জ ) ‘স্বঘোষিত ঈশ্বর ঘুরে বেড়াচ্ছেন লোকালয়ে। জাহান্নামের দিকে চলেছে সময় যেখানে মৃত্যু টাঙিয়ে দেওয়া হয়’।

সব মিলিয়ে বেশ ভালো লাগে শীলা বিশ্বাসের কবিতা। সমসাময়িক কবিতার ভীড়ে তার কবিতা অবশ্যই বিশিষ্টতার দাবী রাখে। ভালো লাগে তার কবিতার সাম্প্রতিক বাক বদল। আশা করবো পাঠকের কাছে শীলা বিশ্বাসের কাব্যগ্রন্থ – ‘নির্বাচিত শূন্য’ যথেষ্ট সমাদর পাবে ।

#
সাম্প্রতিক সময়ের ভালোলাগা কবিতা, শীলা বিশ্বাসের – ‘নির্বাচিত শূন্য’
(সপ্তর্ষি - এখন জুলাই ২০২০ সংখ্যায় প্রকাশিত)
Face Book Time Line / Samarendra Biswas / 12.08.2020


Comments

Popular posts from this blog

জীবন

আমার অপমানিত সিঁড়ির বুক মাড়িয়ে

দয়াবতী, যাও, ফিরে যাও!